Jannatul Ferdous

🔘জান্নাতুল ফেরদৌস #Jannatul_Ferdous নামটা শুনতেই কেমন একটা পবিত্রতা কাজ করে। প্রত্যেকটা মুসলমানের ভেতরেই জান্নাতুল ফেরদৌস লাভের এক সুপ্ত বাসনা থাকে। যদিও এই কলিযুগে পঙ্কিলতার মধ্যে ডুবে থাকা আমরা কতোটা জান্নাতে যাবার উপযুক্ত আমরা নিজেও জানি না।

✅Jannatul ferdous (জান্নাতুল ফেরদৌস) বারবার যেন সেই মহান নেয়ামত জান্নাতের কথা মনে করিয়ে দেয়। ভাবনায় এমনটা আসে,যেন জান্নাতের ওপর রহমতের এক ফোঁটা হয়তো গায়ে এসে লাগছে। রংটাও তার জান্নাতী-গাঢ় সবুজ। রংটা যেমন সুন্দর তেমনি একটা মজাদার অনুভূতিও হয় রংটা দেখলে। ধনে পাতা বা পুদিনা পাতা পিষলে যে গাঢ় সবুজ রঙ দেখা যায় মনে হয় যেন ওই রংটা কেউ এসে আতরে মিশিয়ে দিয়েছে। চোখ ও মনের স্বাস্থের জন্য বিশেষ উপকারী রংটা। আর ঘ্রাণ! সুবহানাল্লাহ, কি যে রিফ্রেশিং মনোলোভা ঘ্রাণ। একবার ব্যবহার করেই দেখুন না! যেখানেই যাবেন সবাই মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে যাবে এই ক্লাসিক, ঐতিহ্যবাহী সুগন্ধির ঘ্রাণে। Jannatul ferdous (জান্নাতুল ফেরদৌস) হলো এক মনমুগ্ধকর আতর যার টপ নোটে জেসমিন, গোলাপ, গার্ডেনিয়া ফুলের তাজা সুগন্ধি রয়েছে। ধীরে ধীরে সেই মিষ্টি ঘ্রাণ একটা ঝাঁজে পরিণত হয় এবং অবশেষে বেইজ নোটে কস্তুরী ও অ্যাম্বারের উষ্ণতায় মিশে যায়। এই মাস্কি আতরটা স্ট্রং এবং দীর্ঘস্থায়ী। বয়সের তারতম্যে মানুষের পছন্দে ফারাক আসলেও এই আতরটাকে কেউই ‘না’ করতে পারবে না।

✅অতি জনপ্রিয় একটি ফ্লেভার। প্রায় সকল আঁতর প্রেমীদের পছন্দের তালিকায় ফ্লেভার টি বহু আগেই জায়গা করে নিয়েছে। আর তাই সকল নামি দামি ব্র্যান্ডের লেভেলে, এ ফ্লেভার টি আজ কমন। কারণ একটাই, এর আকাশ চুম্বি চাহিদা।

✅কি আছে এ সুগন্ধিতে?
মূলত একটি সুন্দর বাগানের গভীরে যদি আপনি হেঁটে চলেন, তাহলে বাগানের সকল সবুজ, সতেজতা ও হরেক ফুলের মিশ্র যে সুঘ্রাণ আপনাকে আন্দোলিত করবে তার একটি প্রয়াশ হোল এই জান্নাতুল ফিরদাউস।

👉 মেহেক শপে Jannatul Ferdous-এর বৈশিষ্ট্য…….

⚈অ্যালকোহল ফ্রি হালাল আতর।
⚈সিন্থেটিক রোল অন আতর।
⚈কোয়ালিটি ফুল লং লাস্টিং আতর।
⚈প্রিমিয়াম এ গেড আতর।
⚈100% বিশুদ্ধ এবং প্রাকৃতিক।
⚈সূক্ষ্ম ও দীর্ঘস্থায়ী সুগন্ধি।
⚈সারাদিন আত্মবিশ্বাসী এবং রিফ্রেশড থাকুন।

আপনার সংগ্রহকে প্রসারিত করতে, সুগন্ধি জগতে নিজেকে অন্যধাপে নিয়ে যেতে বা আদর্শ উপহার আবিষ্কার করার জন্য অনুসন্ধান করা হোক না কেন, জান্নাতুল ফেরদৌস আতরের একটি প্রলোভনসঙ্কুল সুগন্ধ রয়েছে যা বিলাসিতা এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে বহির্ভূত করবে।

লাভের ৫০ ভাগ প্রাণীকল্যাণে যাবে।